Monday, February 27, 2017

Dhakatech.net's mission and vission

To become a world class IT & Digital marketing Solution provider – while understanding the customized need of each client, and partner with them to create superior value for their businesses, ensuring best ROI through efficient use of most effective technology and tools, coupled with knowledge-based strategies, plans, and executions. Iconnect.bd’s mission is to be at the forefront of the Digital boom and to expand as a company to meet up the growing needs of our clients and ensuring the quality of customer services. We are determined to use our extensive IT & Digital experience to deliver tangible business results enabling our clients in industry and government to profit from the advanced & effective use of technology.
Dhakatech

Wednesday, November 16, 2016

আমি অনেক দিন ধরে এস ই ও এর উপর একটা পূর্ণাঙ্গ বই খুগতে ছিলাম.কিন্তু আমি কোনো ভাবেই মহান ম্যানেজ করতে পারছিলাম না.একদিন একটা ব্লগ এ গিয়ে অবশেষে একটা পূর্ণাঙ্গ বই পেলাম .বই তা আমি দব্ন্লাদ করে আমর নিজের মত করে সাজিয়েছি .আমি আসা করি যারা এস এ ও নিয়ে পড়তে চান তারা উপকৃত হবেন.

বইটি আপনারা   থেকে download করতে পারবেন.

কার কাছে বইটা কেমন লাগলো প্লিজ জানাবেন.

ফেসবুক বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইন করা গেলে খুব ভালই সাড়া পাওয়া যায়।


যদিও ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কর্তৃক পেইড মার্কেটিং এর কিছু সার্ভিস দেয়া আছে, তারপরও বাংলাদেশ সহ আরও কিছু দেশে থার্ডপার্টি পেইড মার্কেটিং খুব প্রচলন রয়েছে। আমি দুটি বিষয়েই আলোকপাত করব। সাথে মার্কেটিং এর নেগেটিভ পজেটিভ দুটো দিকই তুলে ধরব।
থার্ড পার্টি মার্কেটিংঃ
বর্তমানে বাংলাদেশে এই মার্কেটিংটা বেশ গ্রহণযোগ্য। এই মাধ্যমে ফেসবুকে বিভিন্ন বহূল ফ্যান সম্বলিত পেইজ গুলো থেকে আপনার ব্র্যান্ডের পেইজটি প্রমোট করা হবে। এতে আপনার পেইজের লাইক বাড়বে। এই পদ্ধতির গ্রহণযোগ্যতার কারণ হল, এতে ফেসবুক বিজ্ঞাপন দেয়ার চেয়ে অনেক কম খরচে লাইক বা ফ্যান পাওয়া যায়। এই পদ্ধতির পজিটিভ এবং নেগেটিভ দিক গুলো দিলাম,
পজিটিভঃ
1. অল্প খরচে উল্লেখযোগ্য পরিমান লাইক পাওয়া যায় (১০০০ লাইক ৪০০-৮০০ টাকা)।
2. ডিল বা ক্যাম্পেইন শুরু করার আগেই আপনার সাথে একটা ব্যাপার ফিক্স করা হয় যে, এত টাকা দিয়ে আপনাকে এত লাইক দেয়া হবে। অর্থাৎ লাইক সংখ্যা আপনি আগে থেকেই জানতে পারবেন।
3. সঠিক এবং সুন্দর ক্যাপশান ব্যবহার করে প্রমোট করা হলে ভাল মার্কেটিং হয়। ক্যাম্পেইন চলাকালীন আপনি ভাল রেস্পন্স পাবেন, ক্যাম্পেইন শেষেও সংগৃহীত লাইক গুলোকে যদি এঙ্গেজ রাখতে পারেন (পূর্বে আলোচনা করা হয়েছে এঙ্গেজ রাখা নিয়ে) তবে তাদের মধ্যে থেকে অনেক কঞ্জিউমার পাবেন।
4. অনেকের অল্প সময়ে পেইজে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক লাইক দরকার হয়, এবং বাজেটও কম থাকে। তবে এই পদ্ধতি তাদের জন্য খুব ইফেক্টিভ।
নেগেটিভঃ
এই পদ্ধতির নেগেটিভ দিক গুলো বেশি মারাত্নক হয়। নেগেটিভ দিক গুলো সম্পর্কে দেয়া হলঃ
1. খুব স্পিডে যদি আপনার ক্যাম্পেইন চলে, ধরুন দিনে ২-৩ হাজার লাইক, তবে ফেসবুক আপনার পেইজে কোন অনাকাঙ্ক্ষিত ব্যাপার হচ্ছে বলে ডিটেক্ট করতে পারে। কারণ ফেসবুক বুঝতে পারবে যে আপনার পেইজে কোন বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইন হচ্ছে না, তাহলে এত তারাতারি কিভাবে লাইক বাড়ছে? (বি. দ্রঃ একবার মেইল পেয়েছিলাম ফেসবুক থেকে)
2. ব্র্যান্ড পেইজ গুলো যখন এভাবে শেয়ার দিয়ে প্রমোট করা হয়, তখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সঠিক ক্যাপশান (অর্থাৎ আপনার পেইজটি যে উদ্দেশ্যের সে রিলেটেড ক্যাপশান) দিলে লাইক পরে নাহ। এজন্য আপনি যার সাথে লাইক দেয়ার ডিল করেছেন সে আপনার পেইজকে বিভিন্ন আকর্ষনীয় ক্যাপশানে শেয়ার দিতে পারে, যেমন “পেইজে লাইক দিন, লাইক দিলেই ইনবক্সে পুরষ্কার” , “অমুকের স্ক্যান্ডাল বের হয়েছে, এই পেইজে পাবেন” , “ফ্রী নেট ব্যবহারের লিঙ্ক এই পেইজে” এসব ক্যাপশান দিয়ে আপনার পেইজ শেয়ার দেয়া হলে, উলটো নেগেটিভ মার্কেটিং হয়। আমার মনে হয়না কেউ চাইবেন টাকা খরচ করে নিজের ব্র্যান্ডের নাম খারাপ করতে।
3. অনেক সময় যেসব পেইজ থেকে আপনার পেইজ প্রমোট করা হয় সেসব পেইজ মানসম্মত হয়না। ধরুন এডাল্ট কমিক্সের পেইজ থেকে আপনার ব্র্যান্ড পেইজ প্রমোট করা হল, সেক্ষেত্রে নিশ্চয় আপনার পেইজের ফেয়ার মার্কেটিং হবে না। আর নিশ্চয় ঐ এডাল্ট পেইজে প্রোডাক্ট কেনার মত কোয়ালিটি ফ্যান থাকবে নাহ।
সতর্কতাঃ
তবে সতর্কতার সাথে যদি ক্যাম্পেইন করা যায়, তবে এ ধরনের ক্যাম্পেইন খুব একটা খারাপ নাহ। নিম্নের সতর্কতা গুলো মেনে চললেই হবেঃ
1. যার সাথে চুক্তি করেন তাকে বলে দিবেন যে খুব বেশি তারাহুরা না করতে, যাতে প্রতিদিন একটা ন্যুনতম লাইক আসে পেইজে। সংখ্যায় ৫০০-১০০০ হতে পারে।
2. ডিল করার আগে পেইজের যে আপনার পেইজ প্রমোট করবে তার পেইজের লিঙ্ক গুলো চাইবেন, ভালভাবে দেখে নিবেন যে পেইজের কোয়ালিটি কেমন, ঐ পেইজে কোন ধরনের ফ্যানরা আছে। মনে রাখবেন ঐ ফ্যানদের কিছু অংশই কিন্তু ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আপনার পেইজে আসবে।
3. ডিল করার আগে উক্ত ব্যক্তিকে বলবেন একটা ট্রাইয়াল দিতে, অর্থাৎ একবার শেয়ার দিতে পেইজ। দেখে নিন সে কিভাবে শেয়ার দিয়েছে, এবং একটা নির্দিষ্ট সময়ে আপনার পেইজে কত লাইক আসছে। এতে আপনার আন্দাজ হয়ে যাবে যে সে কোন ধরনের মার্কেটিং করে আপনার পেইজে লাইক এনে দিচ্ছে।
4. ক্যাম্পেইন চলা কালীন যে সব পেইজ থেকে আপনার পেইজ শেয়ার দেয়া হচ্ছে, আপনি মাঝে মাঝেই চেক দিয়ে দেখুন, সে আজেবাজে কোন ক্যাপশান দিচ্ছে কিনা।
5. এধরনের ডিলের ক্ষেত্রে সবসময় পরিচিত কারও রেকমেন্ডেড কারও সাথে ডিল করুন।
ফেসবুক বিজ্ঞাপনঃ
ভাল বাজেট থাকলে আমার সাজেশন হবে ফেসবুক বিজ্ঞাপনের দিকেই জোড় দেয়া। অভিজ্ঞ কারও মাধ্যমে
ফেসবুক বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইন করা গেলে খুব ভালই সাড়া পাওয়া যায়। কিছু টিপস দিচ্ছি পেইড মার্কেটিং এর ক্ষেত্রেঃ
• যদি আপনার পেইড ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য হয় লাইক বাড়ানো, তবে সব ক্যাম্পেইনের ক্ষেত্রে একটা কন্টেস্টের আয়োজন করুন। ধরুন একটা “লাইক এন্ড শেয়ার” কন্টেষ্ট করলেন। পুরষ্কার হিসেবে আপনারই ব্র্যান্ডের কিছু একটা। আর সেই কন্টেস্ট পোস্টটাই “স্পন্সর্ড স্টোরি” করে দিন। ৫০$ এর ক্যাম্পেইন যদি PPC 0.01$ রাখেন তবে মোটামুটি ৩৫০০ লাইক পাবেন। সাথে ২০০০ এর মত শেয়ার। যেখানে আপনি যদি শুধু নরমাল একটা পোস্ট শেয়ার করেন, তবে কত লাইক পাবেন সেটা ট্র্যাক করাই মুশকিল।
• ক্যাম্পেইনের ক্ষেত্রে ইমেজটা জরুরি, দক্ষ কোন ডিজাইনার দিয়ে ইমেজটা ডিজাইন করুন। আর যদি স্পন্সর্ড স্টোরি হয়ে থাকে তবে অবশ্যই একটা ৮০০X৪০০ বা কাছাকাছি সাইজের ছবি যুক্ত করে দিবেন, যাতে ভিজুয়াল মার্কেটিং হয়।
• “Like now” , “Like us and be with us” এই ধরনের লাইন এখন কঞ্জিউমারদের আর আকৃষ্ট করে নাহ। তাই এমন টেক্সট ব্যবহার করবেন যা কঞ্জিমারদের সাথে সাথেই এট্রাক্ট করবে, এবং কঞ্জিউমার লিঙ্কে ক্লিক করবে।
• এখন অধিকাংশ ফেসবুক মার্কেটিং এজেন্সিই ক্লায়েন্টকে শুধু ক্যাম্পেইন শেষে ক্লিক এর পরিমান দেখায়। ক্লায়েন্টের উচিত ক্যাম্পেইন শুরুতে ক্যাম্পেইন ডিজাইনটা দেখা নেয়া। কারণ ফেসবুক এড ম্যানেজা আমাদের অনেক বেশি সুবিধা দিয়েছে এড ক্যাম্পেইন ডিজাইনের ক্ষেত্রে। ধরুন আপনার প্রোডাক্ট গেজেট। আপনার পেইজে অবশ্যই গেজেট যারা লাইক করবে তাদেরই লাইক দরকার। তাই ক্যাম্পেইন ডিজাইনের সময় অডিয়েন্স ইন্টারেস্ট সিলেক্ট করে দিন “ইলেক্ট্রনিক্স, গেজেট, কম্পিউটার” এসব, বয়সের ক্ষেত্রে সিলেক্ট করে দিন “১৮-৩২”, অর্থাৎ আপনি আপনার যেমন কঞ্জিউমার বেইস দরকার ঠিক তেমনি একটা ফর্ম তৈরি করে নিবেন। নাহয় টাকা ঠিকই খরচ করবেন, কিন্তু কোন ভাল রেজাল্ট আসবে নাহ।
• লং টার্ম মার্কেটিং ক্যাম্পেইন হলে CPC (Cost Per Click) হিসেবে ক্যাম্পেইন চালানো উচিত। আর শর্ট টার্ম ক্যাম্পেইনে ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ও ধরন অনুযায়ী CPM (Cost Per Impression) বা CPC (Cost Per Click) রাখা যেতে পারে। অবশ্যই এই দুটোর মধ্যে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ভাল ভাবে পর্যব্যক্ষণ করা দরকার।
• নিজে ক্রেডিট অথবা ডেবিট কার্ড দিয়ে এড দিতে গেলে খেয়াল রাখবেন আপনি যেখানে আছেন সেই এড্রেস বিলিং এড্রেস হিসেবে দিবেন। যেকোন কার্ড ব্যবহার করবেন নাহ। ফেসবুকে অনেক ফ্রড হয় বলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ অনেক কার্ড ব্লক করে রেখেছে। উক্ত কার্ড গুলোর মধ্যে কোনটা ব্যবহার করলে একাউন্টই বন্ধ করে দিতে পারে।
• কোন থার্ড পার্টি এজেন্সির মাধ্যমে যদি এড দেন, তবে আপনি নিজে তাদের ক্যাম্পেইন মনিটরিং করবেন। তারা কি লিখে প্রমোট করছে, কি ছবি এড করছে ইত্যাদি। আর বর্তমানে বেশ কিছু এজেন্সি আছে, যারা মোটামুটি এই ইন্ডাস্ট্রির সব মার্কেটিং করছে। এজেন্সি নির্বাচনের ক্ষেত্রে সব গুলোর মধ্যে তুলনামূলক বিবেচনা করুন। ন্যায্য প্রাপ্য থেকে খুব বেশি চাইলে সেগুলোকে বর্জন করুন। কারণ আপনি তাদের অতিরিক্ত চাওয়া মেনে নিলে অন্যদেরও মানতে হবে। এতে মার্কেটের মূল্য বাড়তে থাকবে। যা কোনভাবেই কাম্য নয়।
• যেকোন অফার ফেসবুক এডের মাধ্যমে প্রমোট করুন, এতে পরিচিতি বাড়ে।• এড দেয়ার ক্ষেত্রে নতুন লাইকারদের জন্য কিছু আকর্ষনীয় উপহার রাখুন। যেমন নতুন লাইকাররা ১০% ছাড় পাবে।
• অনেক এজেন্সিতে ন্যূনতম নিডের জন্য ২টাকা চাওয়া হয়। খেয়াল রাখবেন ন্যূনতম বিড মানে হল “0.01$”, যার বাংলা টাকাতে মূল্য বর্তমানে ৮০ পয়সা। আপনি ৮০ পয়সার এড পোস্ট করার জন্য ২টাকা কেন দিবেন? এসব ক্ষেত্রে ভাল ভাবে বিবেচনা করবেন।
-Collected

আপনি যদি সাইট এর কোথায় কি সমসসা আছে সেটাই না জানেন তাহলে ঐ সাইট নিয়ে কাজ করবেন কি।

এস ই ও সাইট অডিট হল কোন একটা সাইট কে নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করে তার ফলাফলের ভিত্তিতে একটা রিপোর্ট তৈরি করা যা দেখে সহজেই যে কেউ এমনকি এই বিষয়ে যার কোন জ্ঞান নাই সেও যেন বুঝতে পারে তার সাইট এর বরতমান অবস্থা কি এবং কোথায় কোথায় পরিবরতন করতে হবে।
মোটকথা সাইট অডিট হল একটা সাইট এর যাবতীয় তথ্য বের করে একটা লিস্ট তৈরি করা। অনেকেই হয়ত ভাবছেন এস ই ও সাইট অডিট করে লাভ কি বা দরকার কি? ও প্রশ্ন টা সবার মনে আসবে এটাই স্বাভাবিক।
আসলে আপনি যদি এস ই ও এক্সপার্ট হওন এবং কোন সাইট নিয়ে কাজ করতে চান তাহলে প্রথমে যে জিনিসটি আপনার লাগবে সেটা হল অই সাইট এর অডিট রিপোর্ট। আপনি যদি সাইট এর কোথায় কি সমসসা আছে সেটাই না জানেন তাহলে ঐ সাইট নিয়ে কাজ করবেন কি।
আগে সাইট নিয়ে গবেষণা করে দেখতে হবে সাইট এর অবস্থা কি? কোথায় কোথায় কি অপ্টিমাইজ করতে হবে এবং কোথায় দরকার নাই ।
আমরা যখন কোন ডাক্তার এর কাছে যাই তখন সে প্রথমে আমাদের কথা শোনে কি সমসসা এবং দরকার হলে বিভিন্ন টেস্ট দেয় সঠিক ভাবে রোগ নিরুপনের জন্য। যখন তিনি রোগ সঠিক ভাবে নিরুপন করতে পারেন তারপর ঔষধ সাজেস্ট করেন খওয়ার জন্য। তবে অনেক হাতুড়ে ডাক্তার আছে জারা কোন কিছু না বুঝেই ঔষধ লেখেন এতে যেমন আমাদের অনেক ক্ষতি হতে পারে তেমনই রয়েছে মিত্যুর ঝুঁকি।
তেমনি কোন সাইট কে অডিট না করে বা সেই সাইট সমসসা নিরুপন না করে সেই সাইট এর এস ই ও করলে সাইট এর তেমন কোন উপকার হবে বলে আমার মনে হয় না তবে বারোটা যে বাজবে এ বাপারে মোটামুটি নিশ্চিত। তবে এখনও অনেক এস ই ও এক্সপার্ট আছেন জারা অডিট কি জিনিস সেটাই জানেন না তাহলে অডিট করবেন কি।
এতক্ষণ অনেক বক বক করলাম। এখন একটা অডিট রিপোর্ট এ কি বিষয় থাকা দরকার বা থাকা উচিৎ বা থাকতে পারে এ বিষয় নিয়ে বলতে চাচ্ছি। তবে একটা জিনিস আপনাদের ভাল করে জানিয়ে রাখি আর সেটা হল এই অডিট রিপোর্ট ওয়েবসাইটের ধরন এবং ব্যাক্তি ভেদে ভিন্ন হতে পারে। কারন ই-কমার্স সাইট এর জন্য এক রকম, ব্লগ এর জন্য অথবা সাধারন সাইট এর জন্য ভিন্ন হতে পারে। এখন আপনি বলতে পারেন ওয়েবসাইট অনুযায়ী ভিন্ন হতেই পারে কিন্তু ব্যাক্তি ভেদে কি করে ভিন্ন হবে। হ্যাঁ ভাইয়ারা ভিন্ন হবে এটাই তো স্বাভাবিক কারন রিপোর্ট তৈরি করেন আকজন ব্যাক্তি, আর সব ব্যাক্তির অভিজ্ঞতা কিংবা যোগ্যতা কিংবা ইচ্ছা কখনই এক হবে না। আশা করি আমি বোঝাতে পারছি।
যাহোক এখন একটি সাইট অডিট রিপোর্ট এ কি কি বিষয় থাকতে পারে এমন কিছু বিষয় নিয়ে বলতে চাচ্ছি।
প্রথমে আপনি যে সাইট নিয়ে রিপোর্ট করবেন সেই সাইট সম্পরকে জানুন। এখানে আপনি সাইট এর নাম, কি ধরনের সাইট বা তাদের বিজনেস টাইপ এবং সংক্ষিপ্ত বিবরন দিতে পারেন।
এরপর যে ডোমেইন নিয়ে রিপোর্ট করবেন সেই ডোমেইন এবং হোস্টিং নিয়ে কিছু তথ্য দিতে পারেন যেমন ডোমেইন নাম, ডোমেইন এর বয়স, হোস্টিং কোয়ালিটি, সার্ভার এর লোকেশন ইত্যাদি আপনি রিপোর্ট এর সাথে যোগ করতে পারেন।
এরপর আপনি সাইট এর কাঠামোগত কিছু দিক নিয়ে আলচনা করতে পারেন। যেমন Duplicate content Title আছে কিনা, Duplicate meta description আছে কি না, text/html ratio কত, w3 validation error আছে কি না, h1 to h6 tag missing আছে কি না বা ঠিক মত ব্যবহার করা আছে কি না ইত্যাদি নি লিখতে পারেন।
এরপর আপনি সাইট এর ব্যাক লিঙ্ক কয়টা, কোথায় কোথায় listing করা আছে এই বিষয়ে কিছু তথ্য দিতে পারেন।
এরপর সাইট এর রাঙ্ক বা পজিশন কি এ বিষয়ে কিছু তথ্য দিতে পারেন। যেমন গুগল পেজ রাঙ্ক কত, আলেক্সা রাঙ্ক কত ইত্যাদি।
এরপর আপনি সাইট কোন ভুল আছে কি না বা Error আছে কি না এ বিষয়ে তথ্য দিতে পারেন। একটা সাইট বিভিন্নি ধরনের error থাকতে পারে যেমন 404 error, 500 error ইত্যাদি আছে কি না তার একটা লিস্ট দিতে পারেন।
এবার আসি লিঙ্ক এর ব্যাপারে, সাইট এর লিঙ্ক কেমন user friendly কি না, broken লিঙ্ক আছে কি না থাকলে কত গুলো, লিঙ্ক এর মদ্ধে কি ওয়ার্ড আছে কি না, Canonical link আছে কি না, 301 & 302 redirection আছে কি না ইত্যাদি নিয়ে একটা লিস্ট দিতে পারেন।
এরপর দেখুন সাইট এ User friendly Navigation আছে কি না, Favicon আছে কিনা, I Frames আছে কি না, Flash আছে কি না, Contact Us page ইত্যাদি আছে কিনা এবং এদের একটা লিস্ট তৈরি করে রিপোর্ট এ যোগ করতে পারেন।
এরপর যেটা করতে হবে সেটা হল দেখুন ওয়েবসাইট এ Gzip Enable আছে কিনা, xml সাইটম্যাপ আছে কি না, Robots.txt ফাইল আছে কি না, Google Analytics Installed আছে কি না, RSS Feed আছে কি না, সাইট Mobile Friendly কি না, Image Optimization করা আছে কি না, Content কোয়ালিটি কেমন, GEO Tag আছে কি না ইত্যাদি তথ্য রিপোর্ট এর সাথে অ্যাড করুন।
এরপর আসুন সোশ্যাল প্রোফাইল এ। দেখুন সাইট এর ফেসবুক পেজ, গুগল প্লাস পেজ এবং টুইটার পেজ আছে কি না। এরপর দেখুন সাইট এ শেয়ার বাটন আছে কি না। এগুলো বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করে রিপোর্ট এ যোগ করে দিন।
সবশেষে গুগল আনালাইটিক এ যদি সাইট সাবমিট করা থাকে তাহলে ওইখান কিছু তথ্য অ্যাড করতে পারেন জাতে সাইট এর মালিক দেখে বুঝতে পারে সাইট ভিসিটর কেমন।
তবে একটা কথা বলে রাখি সেটা হল আমি যে টার্ম এবং ক্রম অনুসারে সাজিয়েছি এটাই যে মেনে চলতে হবে এমন কোন কথা না। এখানে আরও অনেক কিছু অ্যাড হবে এবং আপনার যদি মনে হয় আখান থেকে কিছু টার্ম বাদ দিলে রিপোর্ট আরও সুন্দর হবে তাহলে বাদ দিতে পারেন। আমি সুধু একটা ফরম্যাট নিয়ে সামান্য আলোচনার চেষ্টা করেছি। একটা জিনিস বলতে ভুলে গেছি সেটা হল প্রত্যেক টার্ম এর সাথে আপনার পরামর্শ অবশ্যই অ্যাড করেবন।